Welcome Message

Welcome & heartiest thanks for visiting this blog...
Exploring the opportunity to collaborate, discuss, or share my thoughts & ideas with others mostly about Bangladesh, its social, cultural and political issues; world affairs; finance, technology, entertainment, social & professinal networking, humanity, and local community. I think exercise of democracy through freedom of speech, exchanging views and ideas among diversified population is one of many ways to serve the people and ignite others to do the same...Just imagine, a tree can start a forest, a raindrop can begin a sea, a leader can change a nation and obviously together we can change the life ...

Thursday, April 18, 2013

ড. মুহাম্মদ ইউনূস : যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নাগরিক ও প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল সম্মাননা - আমরা ও জাতি আপনার এ অর্জনে গর্বিত !!!







Prof Dr. Muhammad Yunus, the first Bangladeshi, and the 7th person in history to win the Nobel Prize, the Presidential Medal of Honor and now, just received the Congressional Gold Medal from the leaders of the US House and Senate on April 17,2013, the most distinguished award bestowed by the United States Congress. He's the first Muslim to ever receive this award. :). 

http://opinionator.blogs.nytimes.com/2013/04/17/beyond-profit-a-talk-with-muhammad-yunus/

http://www.youtube.com/watch?v=21H7u48qDgg&feature=share



আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত হয়েছেন . মুহাম্মদ ইউনূস এটি এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, প্রতিনিধি পরিষদ অথবা সিনেটের একটি সদস্যেরও আপত্তি থাকলে কোনো বিদেশিকে এই সম্মানে ভূষিত করা সম্ভব হয় না সমগ্র বিশ্বের মধ্যে আমেরিকার নাগরিক নন মাদাম তেরেসা, নেলসন ম্যান্ডেলা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের গৌরবদীপ্ত সন্তান . মুহাম্মদ ইউনূস বিরল এই সম্মানে ভূষিত হলেন মার্কিন কংগ্রেসে প্রথম কোনো বাংলাদেশির এমন সম্মানে প্রবাসীরা আনন্দিত . ইউনূসই প্রথম বাংলাদেশি, যিনি এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল পেয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা হিসেবে প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রথম দফা নির্বাচিত হওয়ার পর . মুহাম্মদ ইউনূসকে ওই সম্মাননা দেনবাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ আজ অভিভূত, আবেগ আপ্লুত এবং জাতিগতভাবে সম্মানিত সম্মান সকল মানুষের মনে এক অনন্য অসাধারণ অনুভূতির সৃষ্টি করেছে আমেরিকাকে উদার চিত্তের এই মহান সিদ্ধান্তের জন্য অকৃত্রিম অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি 
. মুহাম্মদ ইউনূস, পুরো জাতি আপনার অর্জনে গর্বিতআবারো অভিনন্দন আপনাকে ...

জাপানের কলেজ ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্য বইয়ে . ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর ২২ পৃষ্ঠার নিবন্ধ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে কয়েক বছর আগে ক্লিনটন, জ্যাক শিরাক থেকে হুগো শ্যাভেজ সবাই তার বন্ধু
নোবেল তো আগেই পেয়েছেন এখন পাচ্ছেন আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মাননা কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ড।’
টোকিওতে জাপানের প্রধানমন্ত্রী তাকে সংবর্ধনা দেয় উপস্থিত থাকে আমেরিকা, ইউরোপসহ পৃথিবীর প্রায় ৫০টি দেশের রাষ্ট্রদূত, অনুপস্থিত শুধ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত
. ইউনূস কোন উচ্চতায় পৌঁছেছেন, আমাদের নেতানেত্রীরা তা চিন্তাও করতে পারছেন না ঈর্ষা আর পরশ্রীকাতরতায় ব্যস্ত তারা
. ইউনূসের নোবেল’, ‘কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ড’, ফজলে হাসান আবেদের নাইট’সবই বাংলাদেশের জন্যে গর্বের, সম্মানের
অযথা অন্যের পেছনে লাগার অভ্যেস আমাদের নেতানেত্রীদের বাদ দেয়া জরুরি। [coll]

"পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে আমি ভালো করেই জানতাম যে প্রফেসর ইউনূস পুরস্কারটি হাতে নেওয়ার সাথে সাথে দেশের কিছু "উচ্চ শিক্ষিত" পরশ্রীকাতর বাঙ্গালীর স্টাটাসে গালাগালির ঝড় বয়ে যাবে 

আজ আমি বসে বসে শুধু দেখছি বিভিন্ন উচ্চ শ্রেনীর "ভদ্রলোক" কাম "এলিট ব্লগার" কি করে তাদের সুন্দর শোভন ব্যক্তিত্ব আর ভদ্রতার মুখোশ ছুড়ে ফেলে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মান আনয়নকারী ব্যক্তির বাপ মা তুলে গালি দিয়ে দেশ জাতি উদ্ধার করছেন।। 

আমার চোখের সামনে একটার পর একটা "জননন্দিত" ফেসবুকারের অতি কষ্টে গড়ে তোলা ভদ্রতার কপট মুখোশ খসে যাচ্ছে, তাদের ঈর্ষাকাতর চেহারা আর হিংসা ভরা, শ্বাপদের মতো শ্বদন্ত বের করা, জিভ থেকে লালা ঝরা মুখ পরিস্ফুটিত হচ্ছে।। 

আমি জানি যে এসব ব্যক্তির সাথে প্রফেসর ইউনূসে জীবনে কোনদিন কোন মতান্তর হয়নি, কোনদিন কোন সংঘাত হয়নি, বা প্রফেসর ইউনূস এসব ব্যক্তির বাড়া ভাতে কোনদিন ছাই দেননি 

বরং, এরা কেউ প্রফেসর ইউনূসের কাছে গেলে, আমি সম্পুর্ন নিশ্চিত যে তিনি সব সময়ের মতই খাঁটি আন্তরিকতার সাথে তাদের কুশলাদি জিজ্ঞেস করবেন, তারা কি কাজ করে সেটা জেনে নিয়ে তাদের পিঠ চাপড়ে উৎসাহ দিবেন, তাঁদের কোলের বাচ্চাকে নিজের কোলে নিয়ে তাদের সাথে হাসিমুখে ছবি তুলবেন এবং আমি যদি ভুল না করে থাকি, আজ থেকে ৫০ বছর পর এই ব্যক্তিদের পারিবারিক ড্র্য়িং রুমে সেই ছবি গর্বের সাথে শোভা বর্ধন করবে।। 

আমি যেটা জানি না, যেটা কোনদিন বুঝবো না, সেটা হলো বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের কাছে প্রফেসর ইউনূসের চেয়ে জনপ্রিয় এসব ব্যক্তি কোন যুক্তিতে, কি কারনে তাদের লুঙ্গি মালকোচা মেরে কোনদিন সাতে পাঁচে না থাকা প্রফেসর ইউনূসের পায়ে পা বাঁধিয়ে ঝগড়া করতে নামেন 

ধিক আপনাকে, সিডাটিভ হিপনটিক্স! ধিক আপনাকে, আব্দুন নূর তুষার!! ধিক আপনাকে, আরিফ জেবতিক!! ধিক আপনাকে, মইনুল আহসান সাবের!!! যেসব জ্ঞানপাপী বিন্দু মাত্র কারন ছাড়াই প্রফেসর ইউনূসের সাফল্যে চরম ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁর নামে নিন্দার ঝড় বইয়ে দিচ্ছেন, সেসব জ্ঞানপাপী আত্মপ্রেমী বাঙ্গালীদের আমার পক্ষ থেকে তীব্র ধিক্কার জানাই!!" [coll]

ডঃ মুহাম্মদ ইউনুসআমরা আপনাকে আপনার যথার্থ সম্মানমর্যাদা দিতে পারিনিকারণ আপনি টাকা দিয়ে এই সকল ডিগ্রী/উপাধি 'খরিদকরেননি আপনাকে দেশপ্রেমিক উপাধি  দিতে পারিনিকারণ আপনি 'চুরিকরেননি  আমরা সুশীল সমাজটক-শোবাজ বুদ্ধিজীবি'ফেইসবুকে স্বরব গুনী ব্যক্তিশাহাবাগীনীতি বোদ্ধারা অনেকেই নিজ স্বার্থে আপনার কথা বলিনি/বলছি নাপাছে যদি 'রাজাকারউপাধি পায়!

"ভয় হয়যদি ক্ষয় হয়!"

স্যারখান নাম থাকায় কিং খান যেখানে লাঞ্চিত হয়আপনি মুহাম্মদ নাম নিয়েই সেখানে জয় করে আসলেন এরপর  আমরা আপনাকে আপনার যথার্থ সম্মানমর্যাদা দিতে পারিনি বলে আমরা লজ্জিতআমাদের ক্ষমা করুন





Saturday, June 2, 2012

Collections - Rabindranath Thhakur

Rabindranath Thhakur, when in Berlin, paid a visit to Professor Albert Einstein in his cottage at Caputh near Berlin, where the two world famous men had an enjoyable time in this August 24, 1930 picture.



Thhakur during his tour of the West in 1921



In this rare photograph from The Hindu's archives, Helen Keller, the blind American author and labor rights activist, greets Rabindranath Thhakur at a meeting in New York in 1930. Tuesday, May 8, 2012, marked the culmination of the year-long 150th birth anniversary celebrations of Gurudev.



Sir Maurice Gwyer, Rabindranath Thhakur, Sarvepalli Radhakrishnan come out from Sinha Sadan, Shantiniketan after the Oxford University Convocation on August 7, 1940.



Mahatma Gandhi and Kasturba at a reception given by Rabindranath Thhakur at Shantiniketan in this February 20, 1940 picture.



Poet Rabindranath Thhakur reclining in his bed in a railway compartment at Howrah station when he left for Shantiniketan after recovery from his illness. This photo was published on November 22, 1940.



A remarkable portrait of Rabindranath Thhakur taken during his last visit to Poona. This photograph is taken by S.P. Bhide who entered it in a Weekly Photographic Competition. This photo was published on December 25, 1932.




Rabindranath Thhakur and Jawaharlal Nehru, engaged in deep conversation on November 4, 1936 at the Sylvan retreat of the poet at Bolpur



Mahatma Gandhi's promise of meeting Rabindranath Thhakur annually is honored when he visited him at Shantiniketan in this February 20, 1940 picture. Here Thhakur is in rapt attention to what Mahathma Gandhi is saying.