Prof Dr. Muhammad Yunus, the first Bangladeshi, and the 7th person in history to win the Nobel Prize, the Presidential Medal of Honor and now, just received the Congressional Gold Medal from the leaders of the US House and Senate on April 17,2013, the most distinguished award bestowed by the United States Congress. He's the first Muslim to ever receive this award. :).
http://opinionator.blogs.nytimes.com/2013/04/17/beyond-profit-a-talk-with-muhammad-yunus/
http://www.youtube.com/watch?v=21H7u48qDgg&feature=share
আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত হয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এটি এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, প্রতিনিধি পরিষদ অথবা সিনেটের একটি সদস্যেরও আপত্তি থাকলে কোনো বিদেশিকে এই সম্মানে ভূষিত করা সম্ভব হয় না। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে আমেরিকার নাগরিক নন মাদাম তেরেসা, নেলসন ম্যান্ডেলা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের গৌরবদীপ্ত সন্তান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিরল এই সম্মানে ভূষিত হলেন। মার্কিন কংগ্রেসে প্রথম কোনো বাংলাদেশির এমন সম্মানে প্রবাসীরা আনন্দিত। ড. ইউনূসই প্রথম বাংলাদেশি, যিনি এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল পেয়েছিলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা হিসেবে
প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রথম দফা নির্বাচিত হওয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ওই সম্মাননা দেন।বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ আজ অভিভূত, আবেগ আপ্লুত
এবং জাতিগতভাবে সম্মানিত।এ সম্মান সকল মানুষের মনে এক অনন্য অসাধারণ অনুভূতির সৃষ্টি করেছে। আমেরিকাকে উদার চিত্তের এই মহান সিদ্ধান্তের জন্য অকৃত্রিম অভিনন্দন জ্ঞাপন
করছি।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পুরো জাতি আপনার এ অর্জনে গর্বিত।আবারো অভিনন্দন আপনাকে ...
জাপানের কলেজ ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্য বইয়ে ড. ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর ২২ পৃষ্ঠার নিবন্ধ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে কয়েক বছর আগে। ক্লিনটন, জ্যাক শিরাক থেকে হুগো শ্যাভেজ সবাই তার বন্ধু।
নোবেল তো আগেই পেয়েছেন। এখন পাচ্ছেন আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মাননা ‘কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ড।’
টোকিওতে জাপানের প্রধানমন্ত্রী তাকে সংবর্ধনা দেয়। উপস্থিত থাকে আমেরিকা, ইউরোপসহ পৃথিবীর প্রায় ৫০টি দেশের রাষ্ট্রদূত, অনুপস্থিত শুধু বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত!
ড. ইউনূস কোন উচ্চতায় পৌঁছেছেন, আমাদের
নেতানেত্রীরা তা চিন্তাও করতে পারছেন
না। ঈর্ষা আর পরশ্রীকাতরতায় ব্যস্ত তারা।
ড. ইউনূসের ‘নোবেল’, ‘কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ড’, ফজলে হাসান আবেদের ‘নাইট’– সবই বাংলাদেশের জন্যে গর্বের, সম্মানের।
অযথা অন্যের পেছনে লাগার অভ্যেস আমাদের নেতানেত্রীদের বাদ দেয়া জরুরি। [coll]
"পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে আমি ভালো করেই জানতাম যে প্রফেসর ইউনূস পুরস্কারটি হাতে নেওয়ার সাথে সাথে দেশের কিছু "উচ্চ শিক্ষিত" পরশ্রীকাতর বাঙ্গালীর স্টাটাসে গালাগালির ঝড় বয়ে যাবে।
আজ আমি বসে বসে শুধু দেখছি বিভিন্ন উচ্চ শ্রেনীর "ভদ্রলোক" কাম "এলিট ব্লগার" কি করে তাদের সুন্দর শোভন ব্যক্তিত্ব আর ভদ্রতার মুখোশ ছুড়ে ফেলে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মান আনয়নকারী ব্যক্তির বাপ মা তুলে গালি দিয়ে দেশ ও জাতি উদ্ধার করছেন।।
আমার চোখের সামনে একটার পর একটা "জননন্দিত"
ফেসবুকারের অতি কষ্টে গড়ে তোলা ভদ্রতার কপট মুখোশ খসে যাচ্ছে, তাদের ঈর্ষাকাতর চেহারা আর হিংসা ভরা, শ্বাপদের মতো শ্বদন্ত বের করা,
জিভ থেকে লালা ঝরা মুখ পরিস্ফুটিত হচ্ছে।।
আমি জানি যে এসব ব্যক্তির সাথে প্রফেসর ইউনূসে জীবনে কোনদিন কোন মতান্তর হয়নি, কোনদিন
কোন সংঘাত হয়নি, বা প্রফেসর ইউনূস এসব ব্যক্তির বাড়া ভাতে কোনদিন ছাই দেননি।
বরং, এরা কেউ প্রফেসর ইউনূসের কাছে গেলে, আমি সম্পুর্ন নিশ্চিত যে তিনি সব সময়ের মতই খাঁটি আন্তরিকতার সাথে তাদের কুশলাদি জিজ্ঞেস করবেন, তারা কি কাজ করে সেটা জেনে নিয়ে তাদের পিঠ চাপড়ে উৎসাহ দিবেন, তাঁদের কোলের বাচ্চাকে নিজের কোলে নিয়ে তাদের সাথে হাসিমুখে ছবি তুলবেন। এবং আমি যদি ভুল না করে থাকি, আজ থেকে ৫০ বছর পর এই ব্যক্তিদের পারিবারিক ড্র্য়িং রুমে সেই ছবি গর্বের
সাথে শোভা বর্ধন করবে।।
আমি যেটা জানি না,
যেটা কোনদিন
বুঝবো না,
সেটা হলো বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের কাছে প্রফেসর ইউনূসের চেয়ে জনপ্রিয় এসব ব্যক্তি কোন যুক্তিতে, কি কারনে তাদের লুঙ্গি মালকোচা মেরে কোনদিন
সাতে পাঁচে না থাকা প্রফেসর ইউনূসের পায়ে পা বাঁধিয়ে ঝগড়া করতে নামেন।
ধিক আপনাকে, সিডাটিভ হিপনটিক্স! ধিক আপনাকে, আব্দুন নূর তুষার!! ধিক আপনাকে, আরিফ জেবতিক!! ধিক আপনাকে, মইনুল আহসান সাবের!!! যেসব জ্ঞানপাপী বিন্দু মাত্র কারন ছাড়াই প্রফেসর ইউনূসের সাফল্যে চরম ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁর নামে নিন্দার ঝড় বইয়ে দিচ্ছেন, সেসব জ্ঞানপাপী আত্মপ্রেমী বাঙ্গালীদের আমার পক্ষ থেকে তীব্র ধিক্কার জানাই!!" [coll]
ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস; আমরা আপনাকে আপনার যথার্থ সম্মান, মর্যাদা দিতে পারিনি, কারণ আপনি টাকা দিয়ে এই সকল ডিগ্রী/উপাধি 'খরিদ' করেননি। আপনাকে দেশপ্রেমিক উপাধি ও দিতে পারিনি, কারণ আপনি 'চুরি' করেননি । আমরা সুশীল সমাজ, টক-শোবাজ বুদ্ধিজীবি'স, ফেইসবুকে স্বরব গুনী ব্যক্তি, শাহাবাগী, নীতি বোদ্ধারা অনেকেই নিজ স্বার্থে আপনার কথা বলিনি/বলছি না, পাছে যদি 'রাজাকার' উপাধি পায়!
"ভয় হয়, যদি ক্ষয় হয়!"
স্যার; খান নাম থাকায় কিং খান যেখানে লাঞ্চিত হয়, আপনি মুহাম্মদ নাম নিয়েই সেখানে জয় করে আসলেন। এরপর ও আমরা আপনাকে আপনার যথার্থ সম্মান, মর্যাদা দিতে পারিনি বলে আমরা লজ্জিত, আমাদের ক্ষমা করুন।